সাধারন জাবেদা দাখিলার বিবেচ্য বিষয়সূমুহ-
১। পণ্য, মাল, চেক প্রভৃতি নামে কোন হিসাব হয় না ।
যেমন,
পণ্য ক্রয় ১০,০০০ টাকা
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
ক্রয় হিসাব ----- ডেবিট
নগদান হিসাব-- ক্রেডিট
২। পণ্য ক্রয় বা বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নগদ বা চেক/ ব্যাংক কিছুই বলা না থাকে এবং কারও নাম উল্লখে থাকলেও তা ধারে হিসেবে গণ্য হবে ।
যেমন,
ধারে পণ্য ক্রয় ১০,০০০ টাকা
হাসানের নিকট হতে পণ্য ক্রয় ১০.০০০ টাকা ।
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
ক্রয় হিসাব --------- ডেবিট
পাওনাদার হিসাব-- ক্রেডিট
৩। পণ্য ফেরতের ক্ষেত্রে পণ্য বাকিতে ক্রয় বা বাকিতে বিক্রয় হয়েছিল বলে গণ্য করতে হবে ।
যেমন,
আন্তঃফেরত ৫,০০ টাকা
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
বিক্রয় ফেরত হিসাব ----- ডেবিট
দেনাদার হিসাব ----------- ক্রেডিট
৪। সম্পদ ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নতুন বা পুরাতন নামে কোন হিসাব খোলা যাবে না ।
৫। সম্পদ ক্রয়ের ক্ষেত্রে কোন খরচ হলে তা সম্পদের মূল্যের সাথে যুক্ত করে সম্পদ হিসাব ডেবিট করতে হবে ।
যেমন,
নতুন কম্পিউটার ক্রয় ৫০,০০০ টাকা এবং কম্পিউটার সংস্থাপন ব্যয় ৫,০০ টাকা ।
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
অফিস সরঞ্জাম হিসাব ----- ডেবিট ৫০,৫০০
নগদান হিসাব --------------- ক্রেডিট ৫০,৫০০
৬। ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়ের প্রয়োজনে পণ্য ব্যবহার, পণ্য বিতরন, পণ্য নষ্ট হলে, পণ্য হ্রাস পায় ।
যেমন,
বিজ্ঞাপনের জন্য পণ্য বিতরন ২,০০০ টাকা
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
বিজ্ঞাপন হিসাব ----- ডেবিট
ক্রয় হিসাব ----------- ক্রেডিট
৭। সম্পদের মূল্য ব্যবহারের বা অন্য কোন কারনে হ্রাস পেলে তা অবচয় হিসাবে গণ্য হবে ।
যেমন,
আসবাবপত্রের উপর অবচয় ২,০০০ টাকা
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
অবচয় হিসাব ----- ----------------------------------ডেবিট
পুঞ্জিভুত অবচয়- আসবাবপত্র হিসাব ----------- ক্রেডিট
৮। মালিক ব্যবসায়ে কোন টাকা দিলে তা মূলধন এবং কোন কিছু নিলে তা উত্তোলন হিসাব হবে ।
যেমন,
১। কর্মচারীর বেতন মালিক নিজ তহবিল হতে দিলেন
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
বেতন হিসাব ------------ডেবিট
মূলধন হিসাব ----------- ক্রেডিট
১। মালিকের ছেলের স্কুলের বেতন ব্যবসায় হতে প্রদান ।
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
উত্তোলন হিসাব ---------ডেবিট
নগদান হিসাব ----------- ক্রেডিট
১। পণ্য, মাল, চেক প্রভৃতি নামে কোন হিসাব হয় না ।
যেমন,
পণ্য ক্রয় ১০,০০০ টাকা
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
ক্রয় হিসাব ----- ডেবিট
নগদান হিসাব-- ক্রেডিট
২। পণ্য ক্রয় বা বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নগদ বা চেক/ ব্যাংক কিছুই বলা না থাকে এবং কারও নাম উল্লখে থাকলেও তা ধারে হিসেবে গণ্য হবে ।
যেমন,
ধারে পণ্য ক্রয় ১০,০০০ টাকা
হাসানের নিকট হতে পণ্য ক্রয় ১০.০০০ টাকা ।
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
ক্রয় হিসাব --------- ডেবিট
পাওনাদার হিসাব-- ক্রেডিট
৩। পণ্য ফেরতের ক্ষেত্রে পণ্য বাকিতে ক্রয় বা বাকিতে বিক্রয় হয়েছিল বলে গণ্য করতে হবে ।
যেমন,
আন্তঃফেরত ৫,০০ টাকা
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
বিক্রয় ফেরত হিসাব ----- ডেবিট
দেনাদার হিসাব ----------- ক্রেডিট
৪। সম্পদ ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নতুন বা পুরাতন নামে কোন হিসাব খোলা যাবে না ।
৫। সম্পদ ক্রয়ের ক্ষেত্রে কোন খরচ হলে তা সম্পদের মূল্যের সাথে যুক্ত করে সম্পদ হিসাব ডেবিট করতে হবে ।
যেমন,
নতুন কম্পিউটার ক্রয় ৫০,০০০ টাকা এবং কম্পিউটার সংস্থাপন ব্যয় ৫,০০ টাকা ।
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
অফিস সরঞ্জাম হিসাব ----- ডেবিট ৫০,৫০০
নগদান হিসাব --------------- ক্রেডিট ৫০,৫০০
৬। ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়ের প্রয়োজনে পণ্য ব্যবহার, পণ্য বিতরন, পণ্য নষ্ট হলে, পণ্য হ্রাস পায় ।
যেমন,
বিজ্ঞাপনের জন্য পণ্য বিতরন ২,০০০ টাকা
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
বিজ্ঞাপন হিসাব ----- ডেবিট
ক্রয় হিসাব ----------- ক্রেডিট
৭। সম্পদের মূল্য ব্যবহারের বা অন্য কোন কারনে হ্রাস পেলে তা অবচয় হিসাবে গণ্য হবে ।
যেমন,
আসবাবপত্রের উপর অবচয় ২,০০০ টাকা
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
অবচয় হিসাব ----- ----------------------------------ডেবিট
পুঞ্জিভুত অবচয়- আসবাবপত্র হিসাব ----------- ক্রেডিট
৮। মালিক ব্যবসায়ে কোন টাকা দিলে তা মূলধন এবং কোন কিছু নিলে তা উত্তোলন হিসাব হবে ।
যেমন,
১। কর্মচারীর বেতন মালিক নিজ তহবিল হতে দিলেন
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
বেতন হিসাব ------------ডেবিট
মূলধন হিসাব ----------- ক্রেডিট
১। মালিকের ছেলের স্কুলের বেতন ব্যবসায় হতে প্রদান ।
এখানে জাবেদা দাখিলা হবে -
উত্তোলন হিসাব ---------ডেবিট
নগদান হিসাব ----------- ক্রেডিট
EmoticonEmoticon