হিসাব সমীকরণ ঃ
এখানে,
সম্পদ ঃ যে সকল ব্যয় দ্বারা বাবসায় প্রতিষ্ঠান ভবিষ্যতে বা অনেক দিন সুবিধা পাবে এবং যা মুনাফা অর্জনের কাজে ব্যবহার করা তাই সম্পদ । যেমন ঃ আসবাবপত্র, কম্পিউটার, ইত্যাদি ।
দায় ঃ দায় হল বাবসায়ের আর্থিক দায়বদ্ধতা যা একটি সময় শেষে অবশ্যই দিতে হবে বা ব্যবসায়ের মোট সম্পদ থেকে তৃতীয়পক্ষের(যারা ব্যবসায়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয়) দাবি । যেমনঃ পাওনাদার ।
মালিকানা স্বত্বঃ মোট সম্পদ হতে মালিকের যে দাবি/পাওণা তাই মালিকানা স্বত্ব । মালিকানা স্বত্বকে প্রভাবিত করবে ৪টি উপাদান ---
১, মূলধন ( মালিক যা ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন )
সহজ ভাষায় বলা যায় , মালিক ব্যবসায় কোন কিছু দিলে তাই "মূলধন" ।
২. আয়
৩. ব্যয়/ খরচ
৪. উত্তোলন ( মালিক ব্যবসায় হতে নিজের প্রয়োজনে কিছু নিলে)
মালিকানা স্বত্বের পরিমান নির্ণয় ঃ
তাই আমারা হিসাব সমীকরণটি লিখতে পারি ...
A = L + (C + R – E – D)
বা
সম্পদ = দায় + ( মূলধন + আয় - ব্যয় - উত্তোলন )
সম্পদ ঃ যে সকল ব্যয় দ্বারা বাবসায় প্রতিষ্ঠান ভবিষ্যতে বা অনেক দিন সুবিধা পাবে এবং যা মুনাফা অর্জনের কাজে ব্যবহার করা তাই সম্পদ । যেমন ঃ আসবাবপত্র, কম্পিউটার, ইত্যাদি ।
দায় ঃ দায় হল বাবসায়ের আর্থিক দায়বদ্ধতা যা একটি সময় শেষে অবশ্যই দিতে হবে বা ব্যবসায়ের মোট সম্পদ থেকে তৃতীয়পক্ষের(যারা ব্যবসায়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয়) দাবি । যেমনঃ পাওনাদার ।
মালিকানা স্বত্বঃ মোট সম্পদ হতে মালিকের যে দাবি/পাওণা তাই মালিকানা স্বত্ব । মালিকানা স্বত্বকে প্রভাবিত করবে ৪টি উপাদান ---
১, মূলধন ( মালিক যা ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন )
সহজ ভাষায় বলা যায় , মালিক ব্যবসায় কোন কিছু দিলে তাই "মূলধন" ।
২. আয়
৩. ব্যয়/ খরচ
৪. উত্তোলন ( মালিক ব্যবসায় হতে নিজের প্রয়োজনে কিছু নিলে)
মালিকানা স্বত্বের পরিমান নির্ণয় ঃ
মালিকানা স্বত্ব = মূলধন + আয় - ব্যয় - উত্তোলন
হিসাব সমীকরণের বর্ধিত রূপ
যেহেতু Equity(মালিকানা স্বত্ব) = মূলধন + আয় - ব্যয় - উত্তোলন (C + R – E – D)
তাই আমারা হিসাব সমীকরণটি লিখতে পারি ...
A = L + (C + R – E – D)
বা
সম্পদ = দায় + ( মূলধন + আয় - ব্যয় - উত্তোলন )
যেখানে,
A=Assets ( সম্পদ )
L=Liabilities ( দায় )
C=Capital ( মূলধন )
R=Revenue (আয়)
E=Expenses (ব্যয়)
D=Drawings (উত্তোলন)
EmoticonEmoticon